শ্যানন রোববার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমে এই বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান।
ইহসানুল করিম বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সমর্থন অব্যাহত রাখর কথা বলেছেন টমাস শ্যানন।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের চাপের পাশাপাশি যোগাযোগ অব্যাহত রাখার কথাও বলেছেন শ্যানন।
প্রধানমন্ত্রীও তার সঙ্গে একমত পোষণ করে বলেন, মানবিক কারণে মিয়ানমারের এই নাগরিকদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের কথাও এসময় উল্লেখ করেন।
সন্ত্রাসবাদ দমনে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোরও প্রশংসা করেন টমাস শ্যানন।
সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন ও অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের ওপর গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, এজন্য যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে তথ্য বিনিময়ের ওপর বৈঠকে গুরুত্বারোপ করা হয়।
বৈঠকে সাইবার সিকিউরিটির ওপরো আলোচনা হয় বলে জানান ইহসানুল করিম।
বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করে শ্যানন বলেন, বাংলাদেশ আত্মনির্ভরশীলতার অতুলনীয় উদাহরণ।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিন, মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট এসময় উপস্থিত ছিলেন।
Powered by : Oline IT